WHAT DOES এমপক্স কী? এটা কীভাবে ছড়ায়? এ রোগের লক্ষণগুলো কী? MEAN?

What Does এমপক্স কী? এটা কীভাবে ছড়ায়? এ রোগের লক্ষণগুলো কী? Mean?

What Does এমপক্স কী? এটা কীভাবে ছড়ায়? এ রোগের লক্ষণগুলো কী? Mean?

Blog Article

ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে?

গত বছরে সংক্রামিত অনেকের তুলনামূলকভাবে নতুন ও আরও গুরুতর ধরনের এমপক্স ক্লেড ১বি হওয়ায় এনিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।

খাবার বারবার গরম করলে কী হয়? নিরাপদ খাবার যেভাবে নিশ্চিত করতে পারেন৭ জুন ২০২৪

এদের মধ্যে অল্পবয়সী শিশুরা থাকতে পারে। কারণ একদিকে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, অন্যদিকে অঞ্চলটির অনেকরই পুষ্টির অভাব রয়েছে। ফলে রোগের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই করা বেশি কঠিন get more info হয়ে যায়।

অত্যন্ত চুলকানো বা ব্যথাদায়ক এই ফুসকুড়িগুলো পরিবর্তন হয় এবং বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে স্ক্যাব বা গোল গোল পুরু আস্তরে পরিণত হয়ে শেষে পড়ে যায়। এর ফলে দাগ সৃষ্টি হতে পারে।

এই সংখ্যা ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় সংক্রমণের ক্ষেত্রে ১৬০ শতাংশ এবং মৃত্যুর ক্ষেত্রে ১৯ শতাংশ বেশি।

‘আয়নাঘরের’ বর্ণনা দিলেন পাঁচ বছর পর ফিরে আসা মাইকেল চাকমা

সর্বশেষ সংবাদ বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক সায়েদুর রহমান আন্দোলনে আহত জবি শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তা আহমাদুল্লাহর হত্যার দায়ে ইরানে প্রকাশ্যে এক তরুণের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর ৪৪ বছরে মেয়াদ পূর্ণ করতে পেরেছেন ইবির মাত্র একজন উপাচার্য এইচএসসি পাসে সেনাবাহিনীতে চাকরির সুযোগ বাংলাদেশ থেকে নারী পাচারের সময় ভারতীয় নাগরিক আটক জাতীয় নির্বাচনের পর ইসিদের দায়মুক্তি কেন অবৈধ নয়, জানতে চেয়ে রুল বন্যার্তদের পাশে সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা ফারাক্কার ১০৯ গেট খুললেও পদ্মায় পানি বৃদ্ধির হার স্বাভাবিক শিক্ষক নেবে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ

কঙ্গোর বর্তমান প্রাদুর্ভাবের বড় একটি কারণ আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যৌন সম্পর্ক ও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ।

২০২২ সালের বৈশ্বিক প্রাদুর্ভাবের সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে। কঙ্গোর বর্তমান প্রাদুর্ভাবের বড় একটি কারণ আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যৌন সম্পর্ক ও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ।

আন্তর্জাতিক উদ্বেগ থেকে আফ্রিকার কিছু অংশে এমপক্সের প্রাদুর্ভাবকে জরুরি জনস্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউএইচও। আগে মাঙ্কিপক্স নামে পরিচিত অত্যন্ত সংক্রামক এই রোগে গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে অন্তত ৪৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এশিয়া এবং আফ্রিকার মতো যে দেশগুলোতে সাধারণত এই ভাইরাস দেখা যায় না এমন প্রায় ১০০টি দেশে এটি ছড়িয়ে পড়ে। 

রোগের উপসর্গযুক্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্যকর্মী এবং পরিবারের সদস্যসহ তার ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা যে কেউ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন।

মমতার ভাতিজা অভিষেকের ৯ বছরের মেয়েকে ধর্ষণের হুমকি

ভারতের হাসপাতালগুলো রাতের বেলায় কতটা নিরাপদ?১৪ অগাস্ট ২০২৪

সংক্রমণের ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে এটি নিজে নিজেই ঠিক হয়ে যেতে পারে।

Report this page